করোনা সংক্রান্ত প্রয়োজনে হটলাইন
দেশে তিনজন করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। তাদেরকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে বলেও জানায় সংস্থাটি।
রোববার (৮ মার্চ) দুপুরে জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) মহাপরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এ তথ্য জানান।
করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়ে তিনি বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। এ সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে তাদের সঙ্গে দেশ কিংবা বিদেশ থেকে যোগাযোগের জন্য হটলাইন নন্বরও চালু রয়েছে।
আইইডিসিআর সূত্রে জানা যায়, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহ, লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দিলে সরাসরি জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। সেক্ষেত্রে আইইডিসিআরের হটলাইন নম্বরে ফোন করলে বিদেশে কিংবা দেশের বাড়িতে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করবে তারা।
এ বিষয়ে মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, ‘যারা আক্রান্ত দেশ থেকে ভ্রমণ করে এসেছেন এবং যাদের মধ্যে করোনার লক্ষণ জ্বর. কাশি, গলাব্যথা বা শ্বাসকষ্টের উপসর্গ রয়েছে, তারা আমাদের হটলাইনে যোগাযোগ করবেন। অথবা নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে যাবেন। হটলাইন নম্বরগুলো হলো- ০১৯২৭৭১১৭৮৪, ০১৯২৭৭১১৭৮৫, ০১৯৩৭০০০০১১, ০১৯৩৭১১০০১১।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা যদি কোনো গণপরিবহনে আসেন, তাহলে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকবে। এ কথাটা এজন্য বলছি, সন্দেহজনক তালিকায় যারা থাকেন, তাদের মধ্যে লক্ষণ ও উপসর্গগুলো রয়েছে। প্রথমে ধরে নিতে হয়, তাদের মধ্যে করোনা ভাইরাস থাকতে পারে।’
আইইডিসিআর মহাপরিচালক বলেন, ‘সেজন্য আমরা আক্রান্তদের অনুরোধ করব, আপনারা গণপরিবহন ব্যবহার না করে, আপনারা যদি মৃদু অসুস্থ থাকেন, তাহলে বাড়িতেই থাকুন। আমাদের সঙ্গে হটলাইনে যোগাযোগ করুন। আমাদের টিম আপনাদের বাড়ি থেকে নমুনা সংগ্রহ করে নিয়ে এসে পরীক্ষা করবে। এছাড়া বিদেশে অবস্থিত কোনো বাংলাদেশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহ করলে আমাদের হটলাইনে তা ফোন করে বললে আমরা সেখানেও নমুনা সংগ্রহের ব্যবস্থা করব।’
৪৩টি দেশে স্থানীয় সংক্রমণের মাধ্যমে আক্রান্ত হয়েছে জানিয়ে আইইডিসিআর পরিচালক বলেন, ‘বাইরের দেশ থেকে আক্রান্ত রোগী আসার পর ওই রোগীর সংস্পর্শে এসে সেই দেশে যারা আক্রান্ত হয়, তাকে স্থানীয় সংক্রমণ বলা হয়। তিনি বিদেশে যাননি কিন্তু বিদেশ থেকে আসা আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির মাধ্যমে সংক্রমিত হয়ে থাকেন, এরকম স্থানীয় সংক্রমণের ইতিহাস রয়েছে ৪৩টি দেশে। এই ৪৩টি দেশের মধ্যে ৩৩টি দেশে আমরা দেখতে পাচ্ছি নতুন রোগী রয়েছে। দশটি দেশে বেশ কিছুদিন ধরে নতুন করে আক্রান্ত হয়নি।’
ইতালির মতো দেশেও বাড়িতে বসে চিকিৎসা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বাড়িতে বসে চিকিৎসা করা সম্ভব। বাড়িতে যদি আইসোলেশন নিশ্চিত করতে পারে বাড়িতে চিকিৎসা করা সম্ভব। সুতরাং আমরা সাবধান হবো। আতঙ্কিত হবো না।’
1 Comments
According to Stanford Medical, It's in fact the ONLY reason this country's women live 10 years more and weigh an average of 42 pounds less than we do.
ReplyDelete(And by the way, it has totally NOTHING to do with genetics or some secret exercise and absolutely EVERYTHING to do with "HOW" they are eating.)
BTW, I said "HOW", and not "WHAT"...
TAP on this link to see if this brief quiz can help you find out your real weight loss possibility